এখানে আপনি যার নামে আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করতে চাচ্ছেন, তার আইডি কার্ডের নাম্বার, (অথবা শুধুমাত্র ভোটার হয়ে থাকলে যে ভোটার স্লিপ নাম্বারটা পেয়েছে, সেই ভোটার স্লিপ নাম্বার টি ও ফরম এর জায়গায় দিলে হয়ে যাবে।) তারপর যথাক্রমে জন্ম তারিখ, জন্ম মাস, এবং জন্ম সাল দিতে হবে তারপর ছোট ভেরিফিকেশন ক্যাপচার টি ফিলাপ করতে হবে। উপরোক্ত তথ্য ফিলাপ করার পর next অপশনে ক্লিক করতে হবে।
Next অপশনে ক্লিক করার পর এরকম একটা ইন্টারফেস আসবে। এই পেজের যার আইডি কার্ড দিয়ে আপনি ফরম পূরণ করবেন যার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করতে চাচ্ছেন। তার আইডি কার্ডের বর্তমান যে ঠিকানা দেওয়া আছে অবশ্যই সেই ঠিকানা গুলো ব্যবহার করবেন। এখানে বর্তমান এবং পার্মানেন্ট ঠিকানা দুইটি অপশন দেওয়া আছে অবশ্যই আপনার আইডি কার্ডে যে বর্তমান এবং পার্মানেন্ট ঠিকানা দেওয়া আছে সেটি ব্যবহার করবেন। ( উদাহরণস্বরূপ আপনার জেলা যদি রংপুর হয় এবং আপনি যদি রংপুর জেলার ভোটার হন তবে যদি বর্তমানে ঢাকায় থাকেন সেক্ষেত্রেও আপনি বর্তমান/present adders ঠিকানার স্থানে আইডি কার্ডের ঠিকানা অনুযায়ী রংপুর বিভাগ এবং রংপুর জেলা সিলেক্ট করবেন) then Click next option
এবার নেক্সট অপশনে ক্লিক করলে এরকম একটি পেজ আসবে যেখানে আপনার মোবাইল নাম্বার দেওয়া থাকবে,( নাম্বারে শুরু এবং শেষ তিন অক্ষর দেখে আপনাকে বুঝে নিতে হবে এটি আপনার কোন না নাম্বার যদি সেই নাম্বারটি বর্তমানে বন্ধ থাকে আপনি নাম্বার অপশনে ক্লিক করে বর্তমান নাম্বার দিয়ে নেক্সট অপশনে ক্লিক করুন।
Step -5
আপনার মোবাইলে একটি কোড যাবে কোডটা দিয়ে Confirm অপশনে ক্লিক করুন
এখানে আপনি যদি কম্পিউটার দিয়ে ব্যবহার করতে চান সে ক্ষেত্রে সরাসরি রিড অপশনটিতে ক্লিক করুন। কম্পিউটারে ব্যবহার করতে চাইলে অবশ্যই আপনার ওয়েবক্যাম থাকতে হবে কারণ পরবর্তী অপশনে আপনাকে আবেদনকারী ব্যক্তির ছবি ভ্যারিফাই করতে হবে। আমরা যতই সকালেই অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করি সে ক্ষেত্রে ওপরে NID wallet অপশনে ক্লিক করে NID Wallet apps টি ডাইলোড করুন, পরে আপনার ব্রাউজার এ ফিবে এসে লাল স্থাটিতে ক্লিক করুন যেখানে Tap to Wallet লেখা আছে। ওখানে ক্লিক করলে সরাসরি আপনাদের অ্যাপসে চলে যাবেন সেখানে আপনাদের যার নামে একাউন্ট খুলেছেন তার ছবি ভেরিফাই করতে হবে। ছবি ভ্যারিফাই করার সিস্টেমটা এমন হবে আমরা যখন ফোনে ফেস লক দেই সেরকমভাবে প্রথমে সালবনি পরে ডানে-বামে একটু ঘাড় ঘুরিয়ে ছবি সফলভাবে সম্পন্ন হবে। তখন আপনি নিচের মত একটা ইন্টারফেস দেখতে পারবেন এর মানে আপনার লগইন সম্পন্ন হয়েছে।
![how to smart card correction online how to smart card correction online](https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEiVCsTlG7HVvGyl8k-J5Mm835CTmlpGCGbylZ0Mof5iSWz6dvA7H51TwNzcpha8ZVsHoWNf80OO0qQOA2hNlEGMAZBuPk0eTH-PNGLM6psZ0xj5oCu2YtEYUnjgt5kEejQU8_ZOgAzhroAwlyzz0iwaN9SrW-oFYxXaRpEaJe7lwjdHU9gya9RisA3eyQ=w400-h334)
এখন আপনি যা সংশোধন করতে চান সেটিতে ক্লিক করুন সব কিছু সেটিং আছে প্রোফাইল সেহেতু আপনাকে প্রথমে প্রোফাইল এর উপর ক্লিক করতে হবে। প্রোফাইল এর উপর ক্লিক করার পর আপনার এনআইডি কার্ডের সমস্ত তথ্য আপনাকে দেখাবে। এবং আপনার সমস্ত তথ্য উপরে এডিট অপশন নামে একটি অপশন থাকবে।
এখন আপনি এডিট অপশনে ক্লিক করার পর প্রত্যেকটা অপশন এর নাম এবং ফিট এতে কি লেখা আছে সেটি দেখাবে। এখন আপনি যেই অপশন টি পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন সেই অপশনে টিকমার্ক এ ক্লিক করুন। এবং আপনার সঠিক নাম অথবা সঠিক জন্মতারিখ বয়স আপনি যেটা সংশোধন করতে চাচ্ছেন সেটি ঠিক করে দিন।
এটি ঠিক করার পর আপনার নেক্সট অপসন এ ক্লিক করতে পারবেন। নেক্সট অপশনে ক্লিক করার পর আপনি পেমেন্ট এর অপশন পাবেন। এখন পেমেন্ট কিভাবে করবেন এ বিষয়ে বিস্তারিত আমি আপনাদেরকে জানাচ্ছি। বিশেষ দ্রষ্টব্য ফি জমা না দিলে আপনি পরবর্তী অপশনে যেতে পারবেন না এবং আপনার যাবতীয় তথ্য জমা দিতে পারবেন না
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফি জমা দেওয়ার নিয়ম
পেমেন্টের ক্ষেত্রে আপনি যদি বিকাশে পেমেন্ট করতে চান সে ক্ষেত্রে বিকাশ অ্যাপস এ প্রবেশ করে পেমেন্ট অপশনে ক্লিক করুন। পেমেন্ট অপশনে ক্লিক করার পর প্রাপক অথবা সার্চ করার স্থানটিতে এনআইডি লিখে সার্চ করুন সার্চ করলে এনআইডি সার্ভিস ফী চলে আসবে এখন আপনি এনআইডি সার্ভিস ফী অপশনটিতে ক্লিক করুন। আপনি যদি আমার প্রোফাইল এডিট আপনার নাম জন্মতারিখ বয়স বাবার নাম মা এর নাম ইত্যাদি সংশোধন করেন সে ক্ষেত্রে এখানে উপরের ছবি মোতাবেক আপনার প্রয়োজনীয় অপশনটি সিলেক্ট করে নিন করার পরে নীচের ঘরে আপনার যেই এনআইডি নাম্বার ঠিক করতে চাচ্ছেন সেই এনআইডি নাম্বার এর এনআইডি কার্ড নাম্বারটি দিন। আপনাকে টাকার পরিমাণ দেখাবে এবার আপনার পিন নাম্বার পাসওয়ার্ড দিয়ে কনফার্ম করে দিন।
আপনার কাজ শেষ। আপনার পেমেন্ট সম্পন্ন হয়ে গেলে পুনরায় আপনি এনআইডি ওয়ালনেট অ্যাপস চলে যান। এখন যে স্থানে আপনার ব্যালেন্স জিরো দেখতে পাচ্ছিলেন সেখানে আপনি এখন আপনার পেমেন্ট কৃত টাকার পরিমাণ টি দেখতে পারবেন।
এখন পরবর্তী অপশন মানে নেক্সট অপশনে ক্লিক করুন। নেক্সট অপশনে ক্লিক করার পর আপনার যেই জিনিসটি সংশোধন করেছেন সে জিনিসের কিছু তথ্য চাই সেই তথ্যগুলো সাবমিট করুন।
আপনি যদি আপনার এনআইডি কার্ডের নাম ঠিক করতে চান অথবা আপনার বয়স সংশোধন করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা সার্টিফিকেটের ছবি তুলে দিতে হবে। আপনি যদি ভাবো আমার নাম সংশোধন করতে চান অথবা তাদের আইডি কার্ডের নাম্বার সংশোধন করতে চান সে ক্ষেত্রে তাদের আইডি কার্ডের ছবি লাগবে।
এছাড়াও এখানে অনেক তথ্য রয়েছে আপনি যে জিনিসটি করতে চান সেই বিষয়ে প্রমাণ দিতে হবে আপনাকে।
ব্লাড গ্রুপ যোগ করতে চাইলে আপনাকে রক্ত টেস্ট এর সার্টিফিকেট দিতে হবে।
আপনি যদি বিবাহিত হতে চান সেক্ষেত্রে আপনার বিয়ের নিকা নামা দিতে হবে। যদি বিবাহিত থেকে তালাক বা অন্য কিছু আপডেট করতে চান সেটি দিতে হবে।
সেই তথ্যগুলো আপলোড করার পর সাবমিট করে দিন সাবমিট করে দিলে আপনার তথ্যগুলো আপডেট হয়ে যাবে। এখন এনআইডি কর্তৃপক্ষ আপনার যাবতীয় তথ্য পর্যালোচনা করার পর সবকিছু সঠিক থাকলে তারা অনলাইনে তথ্য আপডেট করে দিবে।
এবং আপনি সাথে সাথে একটি পিডিএফ ফাইল পাবেন যেখানে আপনার কি কি সংশোধন করেছেন এবং পূর্বে কি কি ছিল সেই লিস্ট আপনাকে প্রদান করবে। আপনি চাইলে এটি সংরক্ষণ করতে পারেন।
এ বিষয়ে এনআইডি কর্তৃপক্ষ অথবা ইসি নির্বাচন কমিশন সঠিক কোনো ধারণা দেয় নি কোনো কোনো ক্ষেত্রে আপনার অনলাইনে তথ্য আপডেট দুই-একদিনের ভিতরে অথবা সাত দিনের ভিতরে হয়ে যায় কোন কোন সময় এক মাসের সময় লাগতে পারে।
যখন অনলাইনে আপডেট হয়ে যাবে তখন আপনার জন্য নতুন এনআইডি কার্ড তৈরী করে আবার আপনার পূর্বের ঠিকানায় এনআইডি কার্ড পাঠিয়ে দিবে। এবং আপনি আপনার এনআইডি কার্ডের অবস্থান নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট হতে দেখে নিতে পারবেন।
এখন আপনার যদি কোন গুরুত্বপূর্ণ কাজ থাকে খুব দ্রুত কাজ করতে হবে অথবা আপনার কোন চাকরিতে বা কোথাও লাগবে সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার বর্তমান আইডি কার্ড নিয়ে যাবেন এবং আপনার সংশোধনের কোফি যদি আপনাকে পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করতে দিয়েছে সেটি প্রমাণ স্বরূপ তাদের সামনে দাখিল করতে পারেন। আপনি এই সংশোধনী ফাইলটি তাদের সামনে দাখিল করলে তারা আপনাকে এই বিষয় নিয়ে আর কোন কথা বলবেনা।
আপনার অনলাইনে সংশোধনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সাত দিনের ভিতরে হয়ে যাবে। আপনার ফিজিক্যাল আইডি কেটে নতুন করে পাওয়ার জন্য কিছুদিন সময় লাগবে সে বিষয়ে নির্বাচন কমিশন কতদিন লাগবে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোন সময় জানায়নি।
অনলাইন থেকে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য আপনি সরাসরি কোন ওয়েবসাইট পাবেন না কারণ সরাসরি অনলাইন থেকে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করা যায় না।
চাইলে আপনি আপনার এনআইডি কার্ডের অবস্থান জানতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ অনলাইনের মাধ্যমে আপনার এনআইডি কার্ডের অবস্থান জানার জন্য এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারেন অনলাইনে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এনআইডি সংক্রান্ত সকল ধরনের সমস্যা সমাধান করা হয়ে থাকে।
আপনার ভোটার কেন্দ্র কোথায় আপনার ভোটার স্লিপ নাম্বার কত ভোটার লিস্ট নাম্বার কত যাবতীয় তথ্য জানতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই এক মিনিটের মধ্যেই। এখন ভোটের আগে আর প্রার্থীদের পিছনে ঘুরে নিজের সময় নষ্ট করে ভোটার লিস্ট নাম্বার সিরিয়াল নাম্বার বের করতে হবে না। এক মিনিটের ভিতর নিজের পটার নাম্বার এবং নিজের পরিবারের সকলের সিরিয়াল নাম্বার বের করার জন্য এই পোস্টটি ভাল করে দেখুন।
আমরা যারা ভোটার হয়েছি আমাদের এনআইডি কার্ড দিয়ে আমরা খুব সহজেই ঘরে বসে আমাদের ভোটার সিরিয়াল নাম্বার এবং কোন অঞ্চলের ভোটার হয়েছি এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারব। আমি কিছুদিন আগে আমাদের ইউনিয়ন পরিষদে ভোট দেওয়ার সুযোগ পাই।
এটা আমার জীবনের প্রথম ভোট ছিল। গ্রামের সকলেই ভোটের লিস্ট নাম্বারটা নেওয়ার জন্য নির্বাচিত প্রার্থী এবং বিভিন্ন নেতাদের পিছনে দৌড়াচ্ছিল। আমি যদিও একটু অলস প্রকৃতির তো বিষয়টি আমার কাছে খুব খারাপ লাগছিল। এরকম একটা আধুনিক সময়ে কেন আমরা মানুষের পিছনে ঘোরাঘোরি করব। আর তখনই আমার মাথায় আসলো যে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে একটু যোগাযোগ করা যায় কতবার নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে দেখা যায়। তো সেখান থেকে অনলাইনে সার্চ করা শুরু।
বিভিন্ন সাইট ঘাটাঘাটির করার পর জানতে পারলাম যে অনলাইনে ভোটার তথ্য সহ সমস্ত বিস্তারিত জানা যায়। তাই বিষয়টা আপনাদেরকে জানানোর জন্য আজকের এই আয়োজন। আপনারা যারা অনলাইনের মাধ্যমে নিজের ভোটারের অবস্থান এবং ভোটার কেন্দ্র এবং ভোটার স্লিপ নাম্বার লিস্ট নাম্বার জানতে চাচ্ছেন তারা সরাসরি । https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/voter-info এই লিংকে ক্লিক করুন। এরকম একটা ফর্ম দেখতে পারবেন সেখানে আপনারা যার ভোটার তথ্য দেখতে চাচ্ছেন তার এনআইডি নাম্বার DD স্থানে তার জন্ম তারিখ MM এ সাথানে তার জন্মের মাস YY এই স্থানে তার জন্মের সাল বসিয়ে দিন এবং নিচের ক্যাপচাটি ফিলাপ করুন প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা ক্যাপচা থাকবে সেই ক্ষেত্রে আপনার যেটা থাকবে আপনি সেটাই বসিয়া আপনার View Voter Info তে ক্লিক করুন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ।এখন আপনি সম্পূর্ণ এস্টেট সম্পন্ন করেছেন এখন আপনি সফলভাবে উপরের অপশন গুলো দেখতে পারবেন। এখানে আপনি কত নম্বর ভোটার সেটি দেখতে পারবেন। ভোটার সিরিয়াল নাম্বার যেটা আমরা ভোট দেওয়ার সময় খুঁজে থাকি। তারপর আপনার এনআইডি কার্ডের নাম্বার দেওয়া থাকবে তারপর পিন নাম্বার দেয থাকবে যে পিন নাম্বারটি আপনি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।
যেমন ভোটার স্লিপ নাম্বার দেখতে এবং অনেক কাজ আছে। সর্বশেষ আপনি দেখতে পারবেন আপনি কোন স্থানে ভোট দিবেন আপনার ভোটার কেন্দ্র।
স্মার্ট কার্ড চেক করার নিয়ম
আপনি যদি নতুন ভোটার হয়ে থাকেন অথবা আপনার ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে গিয়ে থাকে নতুন ভাবে আবেদন করে থাকেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে স্মার্ট কার্ডের অবস্থান জানতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে।
স্মার্ট কার্ড সংক্রান্ত সাধারণ কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর
0 comments:
Post a Comment